বিএনপির ৫ নেতার এক মামলায় জামিন, অপরটিতে বিভক্ত আদেশ
স্টাফ রিপোর্টার, ঢাকা অফিস :
গাড়ি ভাংচুর ও পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে পল্টন থানায় করা দ্রুত বিচার আইনের মামলায় বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদীন ফারুকসহ বিএনপির ৫ নেতাকে ছয় মাসের জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। বিচারপতি কামরুল ইসলাম সিদ্দিকী ও বিচারপতি শেখ মো. জাকির হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ গতকাল বুধবার পৃথক পৃথক আদেশে এ জামিন মঞ্জুর করেন। জামিনপ্রাপ্ত অপর ৪ জন হলেন- বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, আমান উল্লাহ আমান ও মো. শাজাহান এবং বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ডা. এম জাহিদ হোসেন। তবে একই দিন একই থানায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে দায়ের করা বিএনপির জয়নুল আবেদীন ফারুক, রুহুল কবির রিজভী ও আমান উল্লাহ আমানের জামিন প্রশ্নে বিভক্ত আদেশ এবং অপর দুই নেতা জাহিদ হোসেন ও শাহজাহানের আবেদন ১০ দিনের জন্য মুলতবি করা হয়েছে। এ মামলায় জ্যেষ্ঠ বিচারপতি ছয় মাসের জামিন দিলেও অপর বিচারপতি জামিন না দিয়ে রুল জারি করেন। এছাড়া একই দিনে করা দু'টি মামলায়ই ছয় মাসের জামিন পেয়েছেন জাগপার সভাপতি শফিউল আলম প্রধান। আদালতে জোট নেতাদের পক্ষে ছিলেন, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল ও ব্যারিস্টার তাসমিয়া প্রধান। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আব্দুল্লাহ আল মামুন। গত রোববার বিএনপিসহ ১৮ দলীয় জোটের ওই ৬ নেতা হাইকোর্টে এ জামিনের আবেদন করেন। ৬ নেতার পক্ষে শুনানিতে ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন এমপি বলেন, আসামিদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ নেই। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে এবং হয়রানির জন্য এ মামলা দায়ের করা হয়েছে। আদালত এ মামলায় জামিন মঞ্জুর করতে পারেন। তিনি বলেন, প্রধান বিরোধী দলের রাজনৈতিক কার্যালয়ে তল্লাশি চালিয়ে বিএনপি নেতাদের আটক করা হয়েছে। এটা নজিরবিহীন। অতীতে কখনো এ ধরনের ঘটনা ঘটেনি। জবাবে অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট মাহবুবে আলম বলেন, যাদের জামিন আবেদন করা হয়েছে তারা সকলেই ওই দিনের সহিংস ঘটনার নির্দেশদাতা। তাদের হুকুমেই যানবাহন ভাংচুর, অগি্নসংযোগ ও পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধা দেওয়া হয়েছে। ভাংচুর করা হয়েছে বিভিন্ন অফিস। তিনি বলেন, বিএনপি অফিসের সামনে ওই দিনের সমাবেশ চলাকালে যে সহিংস পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় তা নিরসনের চেষ্টা করেছিলেন মির্জা ফখরুল, সাদেক হোসেন খোকাসহ কয়েকজন নেতা। তাদেরকে পুলিশ আটক করলেও পরে ছেড়ে দেয়। তাই এতে প্রমাণিত হয়, এগুলো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা নয়। তাই আসামি জামিন পেতে পারেন না।
গাড়ি ভাংচুর ও পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে পল্টন থানায় করা দ্রুত বিচার আইনের মামলায় বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদীন ফারুকসহ বিএনপির ৫ নেতাকে ছয় মাসের জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। বিচারপতি কামরুল ইসলাম সিদ্দিকী ও বিচারপতি শেখ মো. জাকির হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ গতকাল বুধবার পৃথক পৃথক আদেশে এ জামিন মঞ্জুর করেন। জামিনপ্রাপ্ত অপর ৪ জন হলেন- বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, আমান উল্লাহ আমান ও মো. শাজাহান এবং বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ডা. এম জাহিদ হোসেন। তবে একই দিন একই থানায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে দায়ের করা বিএনপির জয়নুল আবেদীন ফারুক, রুহুল কবির রিজভী ও আমান উল্লাহ আমানের জামিন প্রশ্নে বিভক্ত আদেশ এবং অপর দুই নেতা জাহিদ হোসেন ও শাহজাহানের আবেদন ১০ দিনের জন্য মুলতবি করা হয়েছে। এ মামলায় জ্যেষ্ঠ বিচারপতি ছয় মাসের জামিন দিলেও অপর বিচারপতি জামিন না দিয়ে রুল জারি করেন। এছাড়া একই দিনে করা দু'টি মামলায়ই ছয় মাসের জামিন পেয়েছেন জাগপার সভাপতি শফিউল আলম প্রধান। আদালতে জোট নেতাদের পক্ষে ছিলেন, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল ও ব্যারিস্টার তাসমিয়া প্রধান। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আব্দুল্লাহ আল মামুন। গত রোববার বিএনপিসহ ১৮ দলীয় জোটের ওই ৬ নেতা হাইকোর্টে এ জামিনের আবেদন করেন। ৬ নেতার পক্ষে শুনানিতে ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন এমপি বলেন, আসামিদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ নেই। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে এবং হয়রানির জন্য এ মামলা দায়ের করা হয়েছে। আদালত এ মামলায় জামিন মঞ্জুর করতে পারেন। তিনি বলেন, প্রধান বিরোধী দলের রাজনৈতিক কার্যালয়ে তল্লাশি চালিয়ে বিএনপি নেতাদের আটক করা হয়েছে। এটা নজিরবিহীন। অতীতে কখনো এ ধরনের ঘটনা ঘটেনি। জবাবে অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট মাহবুবে আলম বলেন, যাদের জামিন আবেদন করা হয়েছে তারা সকলেই ওই দিনের সহিংস ঘটনার নির্দেশদাতা। তাদের হুকুমেই যানবাহন ভাংচুর, অগি্নসংযোগ ও পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধা দেওয়া হয়েছে। ভাংচুর করা হয়েছে বিভিন্ন অফিস। তিনি বলেন, বিএনপি অফিসের সামনে ওই দিনের সমাবেশ চলাকালে যে সহিংস পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় তা নিরসনের চেষ্টা করেছিলেন মির্জা ফখরুল, সাদেক হোসেন খোকাসহ কয়েকজন নেতা। তাদেরকে পুলিশ আটক করলেও পরে ছেড়ে দেয়। তাই এতে প্রমাণিত হয়, এগুলো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা নয়। তাই আসামি জামিন পেতে পারেন না।
No comments
Please do not inter any spam